XL6009 DC-DC Boost হচ্ছে একটু বুষ্ট কনভার্টার যা ব্যাটারি বা এডাপ্টারের ভোল্টেজকে বৃদ্ধি করে
সার্কিট দিয়ে যা যা করতে পারবেন? অনেকে মনে করেন এটা দিয়ে বড় বড় জিনিস চালাতে পারবেন, আসলে এটা দিয়ে ছোট খাট কাজ ছাড়া আর কিছুই করা যায়না যেমন রাউটার চালানো বা একটা দুইটা LED লাইট ইত্যাদি।।
যাইহোক ছোট খাট কাজের জন্য সার্কিট বেশ উপকারি,
কয় ধরণের xl6009 সার্কিট হয়?
xl6009 simple (এটাতে কোন ডিস্লপে নাই, আর কানেশন ঝালাই করে লাগাতে হবে
xl6009 Voltmeter এটাতে ভোল্ট মিয়ার দেয়া আছে, সুইচ চেপে ইনপুট অথাবা আউটপুট ভোল্ট দেখতে পারবেন
চলুন দেখে নেই কিকি করা যাবে?
*সার্কিটটি কম ভোল্টেজ থেকে বেশি ভোল্টেজ দিবে! ইনপুট ভল্টেজ বেশি হলে সে কম ভোল্টেজ আউটপুট দিতে পারবেনা.
*সঠিক আউটপুট পাওয়ার জন্য ইনপুটে কনস্ট্যান্ট ভোল্টেজ এবং কারেন্ট থাকে এমন ব্যাটারি বা পাওয়ার সোর্স ব্যবহার করতে হবে, যদি আপনার পাওয়ার সোর্সের ভোল্টেজ ঠিক না থাকে তাহলে আউটপুট ভোল্টেজ ঠিক থাকবেনা, ধরা যাক আপনি এমন কোন পাওয়ার সাপ্লাই বা ব্যাটারি ব্যবহার করলেন যা খুবই দুর্বল নিম্নমানের সেক্ষেত্রে সার্কিটটি ঠিকভাবে আউটপুট দিতে পারবেনা
*ভালো আউটপুট পাওয়ার জন্য সার্কিট এর কানেকশন গুলো ভালোভাবে সোল্ডার করে নিতে হবে সাধারণভাবে তার পেঁচিয়ে নিলে সার্কিটটি ঠিকভাবে কাজ না করতে পারে এইজন্য ইনপুট এবং আউটপুট টার্মিনাল ভালোভাবে সংযুক্ত করুন
*সার্কিটের “ইনপুট সংযোগে” পজেটিভ এবং নেগেটিভ টার্মিনাল উল্টাপাল্টা লাগালে সার্কিটটি পুড়ে যেতে পারে তাই এই বিষয়ে বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করুন
*দেখা গেল আপনার আউটপুট ভোল্টেজ পাচ্ছেন না তাহলে সার্কিটের রেগুলেটর টি ঘোরাতে থাকুন এটা অনেক বেশি ঘোরাতে হয়
* ইনপুট ভোল্টেজ থেকে আউটপুট ভোল্টেজের গ্যাব যত বেশী থাকাবে এম্পিয়ার তত কম পাবেন,
Example: ধরা যাক আপনি 3.7 ভোল্ট ব্যাটারি দিয়ে ১২ ভোল্টের LED জ্বালাতে চান। তাহলে হয়ত একটা জ্বালাতে পারবেন, সেক্ষেত্রে 3.7 ভোল্ট এর দুইটা ব্যাটারি ইনপুটে থাকলে ২ টা LED জ্বালাতে পারবেন। তাই ইনপুট থেকে আউটপুট গ্যাব কম রাখুন ।
*এটা কোন চার্জার সার্কিট না, তাই এটা দিয়ে চার্জ দিতে পারবেন না…
*৭৭৫ মটর বা বেশী লোড নেয় এমন কিছু চালাতে পারবেন না…